যোজ্যতা ইলেক্ট্রন

নবম-দশম শ্রেণি (মাধ্যমিক) - রসায়ন - রাসায়নিক বন্ধন | NCTB BOOK
1.8k
Summary

যোজ্যতা ইলেকট্রন সংখ্যা হল কোনো মৌলের সর্বশেষ কক্ষপথে থাকা ইলেকট্রনের সংখ্যা।

উদাহরণস্বরূপ:

  • পটাশিয়াম (K): সর্বশেষ কক্ষপথে 1টি ইলেকট্রন, তাই যোজ্যতা ইলেকট্রন 1টি।
  • অক্সিজেন (O): সর্বশেষ কক্ষপথে 4টি ইলেকট্রন, তাই যোজ্যতা ইলেকট্রন 4টি।
  • নাইট্রোজেন (N): K কক্ষপথে 2টি এবং L কক্ষপথে 2টি ইলেকট্রন আছে; তাই L কক্ষপথেই যোজ্যতা ইলেকট্রন 2টি।

কোনো মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ কক্ষপথে যে ইলেকট্রন বা ইলেকট্রনসমূহ থাকে তার সংখ্যাকে যোজ্যতা ইলেকট্রন সংখ্যা বলা হয়। যেমন: পটাশিয়াম ও অক্সিজেনের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ কক্ষপথে যথাক্রমে 1টি ও ৪টি করে ইলেকট্রন বিদ্যমান। সুতরাং K এর যোজ্যতা ইলেকট্রন 1টি এবং অক্সিজেনের যোজ্যতা ইলেকট্রন এটি। 

নাইট্রোজেন (N) এর K কক্ষপথে ২টি এবং I কক্ষপথে দুটি ইলেকট্রন আছে। নাইট্রোজেনের ক্ষেত্রে L কক্ষপথই হলো সর্বশেষ কক্ষপথ। যেহেতু সর্বশেষ কক্ষপথে দুটি ইলেকট্রন আছে। সুতরাং নাইট্রোজেনের যোজ্যতা ইলেকট্রন আছে দুটি।

Content added By
Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...