Summary
যোজ্যতা ইলেকট্রন সংখ্যা হল কোনো মৌলের সর্বশেষ কক্ষপথে থাকা ইলেকট্রনের সংখ্যা।
উদাহরণস্বরূপ:
- পটাশিয়াম (K): সর্বশেষ কক্ষপথে 1টি ইলেকট্রন, তাই যোজ্যতা ইলেকট্রন 1টি।
- অক্সিজেন (O): সর্বশেষ কক্ষপথে 4টি ইলেকট্রন, তাই যোজ্যতা ইলেকট্রন 4টি।
- নাইট্রোজেন (N): K কক্ষপথে 2টি এবং L কক্ষপথে 2টি ইলেকট্রন আছে; তাই L কক্ষপথেই যোজ্যতা ইলেকট্রন 2টি।
কোনো মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ কক্ষপথে যে ইলেকট্রন বা ইলেকট্রনসমূহ থাকে তার সংখ্যাকে যোজ্যতা ইলেকট্রন সংখ্যা বলা হয়। যেমন: পটাশিয়াম ও অক্সিজেনের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ কক্ষপথে যথাক্রমে 1টি ও ৪টি করে ইলেকট্রন বিদ্যমান। সুতরাং K এর যোজ্যতা ইলেকট্রন 1টি এবং অক্সিজেনের যোজ্যতা ইলেকট্রন এটি।
নাইট্রোজেন (N) এর K কক্ষপথে ২টি এবং I কক্ষপথে দুটি ইলেকট্রন আছে। নাইট্রোজেনের ক্ষেত্রে L কক্ষপথই হলো সর্বশেষ কক্ষপথ। যেহেতু সর্বশেষ কক্ষপথে দুটি ইলেকট্রন আছে। সুতরাং নাইট্রোজেনের যোজ্যতা ইলেকট্রন আছে দুটি।
Read more